Facebook

বৃহস্পতিবার, ২ আগস্ট, ২০১৮

সে এক মায়া পরীর গল্প

হারিয়ে যাওয়া  মায়া পরীর প্রতিচ্ছবি
আমি সেদিনো শুকনো পাতার মিছিলে হলুদ পাতার ভিড় দেখছি; খালি চোখে । ঠিক এমন এক সময়ে আমার মনের শূন্যের অবসান ঘটিয়ে আরেক শূনের আগমনে সত্যিই আমি অবাক হয়ে ছিলাম । সাদা কালো জীবনে রঙিন ভাবনার উদয় হয়েছিল, সেই শীতের ভরা মৌসুমে । ফেসবুকের পাতায় তাকে প্রথম বারের মত বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিতে গিয়ে কখন যে হৃদয়টা বাড়িয়ে দিয়েছিলাম বুঝে উঠতে পারিনি... যখন বুঝলাম তখন বেশ দেরি হয়ে গেছে ! বৃষ্টি শেষে রোদ উঠে গেছে । আমি সেদিনো বুঝেই উঠতে পারিনি সেই স্বপ্ন দেখার জ্বালাটা আমাকে পুড়িয়ে ছারখার করে দিবে...মায়া পরি চলে গেছে... আজ অনেক দূরে... হাতের কাছে সে মোবাইলে তোমার নাম্বারটি ডায়াল করার জন্য উস-পিস করে, শেষ পর্যন্ত আর সাহস হয়ে উঠেনা ! মায়া পরী আজো তোমার পূরানো স্মৃতি থেকে তোমার সেই ফেলা যাওয়া গন্ধ পাই...! রাত যত বাড়ে, মন গন্ধটা তত হারে বাড়েতে থাকে । নিকোটিন আর অমৃত সুরা । তরল মেশে তরলে... ! শেষ ইচ্ছা তোমার সাথে শেষ বারের মত দেখা ! নদীর তিরে জোস্নার আলোয় সে রাতে আছড়ে পড়া ঢেউয়ের শব্দে আজো আমার ঘুম ভেঙ্গে যায় ! ভালো থাকুক পৃথিবীতে বেচেথাকা চাপা কান্নার হৃদয়ের মানুষ গুলী- তোমার সেই কবি আজো এভাবেই বেচে আছে, দরজার কপাটের মাঝে পিষে যাওয়া পতঙ্গের মত, চুর্ন্য-বিচুর্ন্য হৃদয় নিয়ে !

বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০১৭

হারিয়ে গেছ তুমি

#হারিয়ে_গেছ_তুমি সব হারিয়ে গেছে, আজকাল কেন জানি সব বাধন ছেড়ে তোমার কাছে চলে যেতে ইচ্ছে করে, আমার সকল ভাবনা, আজ স্তব্ধ, ....ইচ্ছে করে,সবকিছু পেছনে ফেলে আবার ফিরে যাই কৈশোরের সেই অম্লমধুর.... কাল বৈশাখের দিনে অথবা শীতের কোয়াশায় স্নান হয়ে যাওয়া ঘাসগুলির উপরে খালি পায়ে তোমায় নিয়ে ..

একটি নাম খুজে হয়রান ফেজবুকের পাতা

#মেয়েটি_আজো_জানেনা_তাকে_কেউ_খুজেই_চলেছে
আজো ফেজবুকের পাতায় তোমাকে খুজে হয়রান, প্রতিদিনি তোমার নামটি লিখি ফেসবুকের সার্চ বাটনে, বার বার সার্চ করি, তোমার নামটি ভেসে উঠে, কিন্তু কিন্তু হাজারো নামের ভিড়ে আসল তুমিকে খুজে পাইনা আমি, তোমার যত গুলো নাম আমার জানা তার সব কটা দিয়েই চলে আমার নিত্য সার্চ, আজো ঘুম ভেংগে গেছে, চলছে তোমাকে সার্চ! পাঠিয়েছি বন্ধু রিকুয়েস্ট প্রাই সব তোমার নামধারি মানুষ গুলোকে, তারাও বুঝি বেশ বিরক্ত! সাড়া না দিলে মেসেজ করি, তাকে তুমি ভেবে বার বার জানন্তে চাই, আমি যাকে খুজি সেই কি তুমি? হাজারো মেসেজে আজ ফেসবুকের পাতাটা জর্জরিত, তবুও থামেনা আসল তুমিকে সার্চ, একটি বার শুধু তোমাকে দেখতে চাওয়ার সাধ! সেই কথা টি একটি বার বলতে চাওয়া যেটি আজো আমার বলা হয়নি, যার জন্য প্রাই প্রতিরাতেই ঘুম ভেংগে যায়..... জ্যোৎস্না রাতকে কোয়াশা গ্রাস করে... কালো অন্ধকারে স্বপনেরা হারিয়ে যায়, প্রদিপের আলো হঠাৎ নিভে যায়... আমাবস্যা চলে আসে আমার ঘরে... অন্ধকারে নীল পরীকে হারিয়ে ফেলে ফেজবুকের পাতারা , ।।
-
জাহিদ
কল্পনার নীল পরী
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
ইমেইল: jahid1300@gmail.com
১৯/০২/২০১৭
মেহেরপুর

এক হারিয়ে যাওয়া নীল পরির গল্প

এক হারিয়ে যাওয়া নীল পরির গল্প:
মেয়েটি আজো লাল শাড়ি পরে এসেছে..
আমি বার বার তার রক্তচুক্ষকে অলিংগন করি শেষ কবে তার সাথে হেটেছি মনে পড়ে না
তবে তখন সে খুব ছোট,
আমার সকল ছাড়া তার সকাল হত না, এটা গল্প নয়, এই তো সেদিনের কথা । যা আমার স্মৃতির পাতায় এখনো সজিব হয়ে আছে... (!)
বেড়ে উঠার স্মৃতি।  আমার কৈশোরত্তীর্ণ বেলার স্মৃতি,  হারিয়ে ফেলার স্মৃতি।  যদিও আমি তার সবি জানি...  না এখন আর জানিনা......
সেদিন যখন তার পায়ে কাটা
ফুটেছিল, আমিই সেই ব্যাক্তি যে তার কাটা টিকে বের করে দিয়েছিলাম ?  স্পশের বাইরে রেখে সব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে দিলাম।  আমি ছাড়া তার রাত হয় না......
এটা গল্প নয়।  হারিয়ে ফেল......যে বালিকার সাথে সকাল বিকেল বেলা, কত পুরানো নতুন গানের সাথে গাইতাম সারা বেলা....
তার পরে কেটে গেল ১ যুগ.... আমার সৃষ্টি আমার কাছ থেকে হারিয়ে গেছে, হঠাৎ চলার পথে কখনো সখনো দেখা হয়ে যায় আমার, কুষ্টিয়া শহরের পেয়ারাতলা.... বুকের বাম পাশটা কেমন মোচড় দিয়ে উঠে, চিনচিন করে উঠে....আবার ঠিক হয়ে যায়।

আমার এই অবেলায় তার লাল শাড়িটা বেশ অসহ্য লাগে।  কি দরকার লাল শাড়ি পরা? আজাও সে ঠিক মত শাড়ি গুছাতে পারেনা, পাশে থাকা ভদ্রলোক তার শাড়িটাকে বার বার গুছিয়ে দেয়,

ভদ্রলোক, সেই হাতটি ধরে  যেই হাতটি আমি প্রথম বার ধরে ছিলাম.......  আজকাল আমার স্নায়ুতন্র বড্ড বেয়াড়া, অল্পতেই চোখের কোনায় জলেরা উকিদেয়, আবেগি মন!  আবারো বুকের পাশটা চিন চিন করে....

কি দরকার আজো লালশাড়ি পরে আসার??
হৃদয়কে অবহেলা করে রক্ত।

নীল পরি কেন তার রংবদলালো?
সুনেছি ঋতুবদল হলে নাকি গিরগিটিও তার নিজ রং বদল করে, তবে তার সত্তাকে নয়, রং বদলাতেও সময় লাগে, কিন্তু নীল পরির মত এত অল্প সময়ে রং বদল করার নজিরহীন।
কেন? কেন সে জেনেও লাল শাড়ি টা পরে এলো?

আমি জানি, আবার শীতের পর বসন্ত আসবে, আমার মলিভিলা ছাত্রাবাসের ছাদ বেয়ে সাদা মেঘের ভেলা ভাসবে, আমি জানি কুয়াশা মুড়ে ফটিকদার দোকানে নীল পরি চা খাবে, শিউলী আপু রোজ পড়ে থাকবে আমার জানালার পাশে, শুধু আমি থাকবনা, সেই মলিভিলার কুষ্টিয়া শহরে, সাদা মেঘের ভেলাতেও আর নীল পরিকে ধরবনা, ফটিকদার দোকানে নীল পরির সাথে চা আর খায়া হবে না, ও সরি নীল পরি তো আজ নীল নেই....  লাল শাড়িতে তাকে বেশ মানাচ্ছে, তবে তার মাঝে আমি নীল কে খুজে ফিরছি..... কোথাও তার অস্তিত্ব নেই..... তার সাথে ফটিকদার দোকানে যায় ডান হাতটি ধরে..... আজো কি তার ডান হাতটি খালি থাকবে? .........?????
না থাকবে না
সাদা মেঘের ভালাই সে কি ভাসবে .....
না ভাসবে না.....
নীল পরীর রং আর নীল নেই
আসময়ের ঝড়ো হাওয়াতে ফেলেছি হারিয়ে নীল পরীকে
- সত্য ভেবে কেউ ভুল করবেন না  কল্পনার নীল পরি।

- জাহিদ
বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
ইমেইল: jahid1300@gmail.com
ঢাকা

রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬

শিউলী আপুর সাথে প্রেম

রাতে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হয়েছে, আর সাথে হালকা বাতাস, আমার মাথার পাশের জানালাটি সকাল পর্যন্ত খোলাই ছিল তায় ঠাণ্ডা বাতাস প্রবেশ করতে দেরি হয়নি হেমান্তের । আমার লাগানো শিউলী গাছটি বেশ বড় হয়েগেছে । তায় তার ঝরে পড়া ফুলের আর মিষ্টি সুবাসে আজো আমাকে বিমুহিত করেছে । সুরুমিঠু পথের পাশে দূর্বাঘাস । ঘাসের সারা শরীর গুলো সকাল পর্যন্ত ছিল শিশির সিক্ত । তায় শিশির সিক্ত ঘাসে খালি পায়েও শিশির ছুয়েছি আমি দুর্বার কমল স্পর্শে । প্রস্ফুটিত ঝরে পড়া ফুল দেখে প্রানের সঞ্চয় ঘোটেছে সবার আগে- সাথে দোয়েল পাখির নিখুঁত সুরের শিল্পায়নেও মূর্ছনা জেগেছে আমার । যানি এখনো কুষ্টিয়া শহর বাসি গভির ঘুমে আচ্ছন্ন । ঘাসের উপরে শিউলী আপু অধির চোখে আমায় ডাকছে, আমি ঝুড়ি নিয়ে হাটছি শিউলী আপুর দিকে, সত্যিই আজ আমি শিউলী আপুর প্রেমে পড়ে গেছি - খুব সকালে । - জাহিদ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি 
ইমেইল: jahid1300@gmail.com

সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬

মায়ের বকুনি

২ ফুটা চোখের জলে মিশে থাকত হাজারো অভিমান, মায়ের বকুনিতে লুকিয়ে পড়তাম দেয়ালের ঐ পাড়টাতে যেখানে সহজে কারো চোখ পড়ত না । অপেক্ষা শুধু রাত আশা পর্যন্ত মা কখন আমায় খুজবে, ডাকবে আদর মাখা তার মুখ দিয়ে, খোকা কোথায় গেলি? আর এই আমিটা ফুপিয়ে ফুপিয়ে কেঁদে আমার অস্তিত্তটাকে প্রকাশ করব । বয়স বেশ ছোট ৬-৭ । কখন কবে যেন এই আমিটা ধীরে ধীরে ২৫ বছরের কৌঠাই পা দিয়েছি, বুঝিনি । বয়স বেড়েছে অভিমানের পাল্লাটাও ভারি হয়ে গেছে, তবে এখুন এই অভিমানের কোন মূল্যই নেই মায়ের কাছে, কারন শুধু বয়স। মায়ের হৃদয়টা আগের মত ভিজাতে পারিনা, বুকের মাঝে হাজারো কষ্ট থাকার পরেও মুখফাটিয়ে কাঁদতে পারিনা, এখনো মায়ের উপরে অভিমান করি তবে সেই রকম ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদতে পারিনা, বয়স বাড়ার কারনে আমাকে মা, থেকে আলাদা করে দিয়েছে, আলাদা করেছে দূরত্ব । সেই ছোটতে রাতে ভয়ংকর স্বপ্ন দেখলে ঘুম ভেঙ্গে যেত আর মায়ের কোলের মধ্য লুকিয়ে পড়তাম । আজো সেই রকমের অপ্রীতিকর স্বপ্ন দেখি তবে মায়ের সে কোল খুজে পাইনা ।ছোটতে আমার পছন্দের জিনিস গুলো মা বেশ ভাল করে যত্নে রেখে দিতেন । আর আমাকে আ,আ,ক,খ একটা দুইটা করে উচ্চারন, কথা শিখাতেন অথচ আজ আমি এত সুন্দর করে কোন কথা ব্যক্ত করলে মা’ আমার কথার পৃষ্ঠকে ক্ষত-বিক্ষত করে তুলে, আমি আহত হয়ে যায়, এই আমি বাকরুদ্ধ হয়ে যাই, এই আমি আমার আমিটাকে হারিয়ে ফেলেছি... কবে? কোথায় কখন কবে কোন তারা ঝরে গেল আকাশ কি মনে রাখে?

এক পশলা বৃষ্টি

গ্রীষ্মের মেঘ মেঘ আকাশ অনেক দিন দেখিনি এই খোলা চোখে,শেষ বিকেলে ঝকঝকে নীল আকাশে সাদা মেঘগুলো ভেসে বেড়ানো দেখি প্রতি দিন, আজো শেষ বিকেলে আগ পর্যন্ত সারাদিন উজ্জ্বল রোদ দেখেছি, সাথে ৪০ ডিগ্রী তাপমাত্রা। ক্লান্ত ময় জীবনে তপ্ত দুপুর পেরিয়ে বিকেলে এক পশলা বৃষ্টি স্বস্তি এনে দিল আজ। এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে। শৈশবের সেই অনুভূতিই যেন ফিরে পেয়েছি । শেষ বিকেলে এক পশলা বৃষ্টির পর চারপাশটা কেমন থমথমে করে দিল- শুরু হল ঝর ঝর বৃষ্টি শৈশবের সেই অনুভূতিই যেন ফিরে এল -

আজ আমার বাবার ৪র্থতম মৃত্যু বার্ষিকী


আজ আমার বাবার ৪র্থতম মৃত্যু বার্ষিকী,২০১২ সালের ঠিক এমন একটি দিনে সন্ধ্যা ৭:৪৫ মিনিটে বাবাকে হারাতে হয়েছে, রাজধানীর বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবা আমাদের ছেড়ে চলে যান, যেখানে একমাত্র আমি আর মা উপস্থিত ছিলাম, সেদিনেই বুঝেছি বাবাকে হারানোর শোকটা কতটা কষ্টের । এক দিকে বাবা চলে যাচ্ছে আমার সামনে দিয়ে, অন্য দিকে মাকে কারা যেন নিয়ে যাচ্ছে, আমি বাবার মাথার কাছে দাড়িয়ে ডাক্তার ডাক্তার বলে চিৎকার করছি, খুব কাছ থেকে দেখছি বাবার চলে যাওয়াটা, আমি পাথর হয়েগেছি অন্যদিকে মাকে ডেকে বলছি মা, বাবার কিছু হয়নি বাবা ঠিক আছে, তুমি কেদনা ! বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার। সেই সময়টা মনে পড়লে দমবন্ধ হয়ে আসে । বাবাকে হারিয়ে আমি পাথর হয়ে গেছিলাম ।
আজ বাবার সাথে পথ চলার সময় গুলকে অনুভব করছি, চলার জীবনে বাবার ছায়াতেই বড় হয়েছি, বাবার ভালোবাসা, বাবার স্নেহ, বাবার আদর আজও আমার স্মৃতিতে সতেজ হয়ে ভাসে। আমার বাবা ছিলেন আমার আর্দশ। আজ বাবাকে আমার খুব প্রয়োজন ছিলো বাবার সাথে আমার অনেক কথা বলার ছিলো আমি বলতে পারিনি তাই মনের লুকানো কথাগুলো আজও কারো সাথে ভাগাবাগি করতে পারিনি। বাবার আর্দশ, বাবার সততা, বাবার নৈতিকতা আমার কাছে অতুলনীয়। যাদের বাবা আছে তারা জানেনা বাবার ছায়াটা কতটা তার সন্তানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ । বাবাহীন পৃথিবীটা বেশ অদ্ভুত ! যাদের বাবা নেই তারা কেবল জানেন বাবার অনুপুস্থিতিটা কেমন । এক সময় বাবার বুদ্ধিছাড়া কোন কাজেই সফল হওয়া যেতো না, আর আজ বাবাকে ছাড়া চলতে হচ্ছে প্রতিটা মুহূর্ত । বুদ্ধিহীন অবস্থায় চলতে হচ্ছে এই অচেনা জীবন শহরতলীতে। কিন্তু বাবার সেই স্মৃতি বাবার সেই উপদেশমূলক কথাগুলো আজও আমার অন্তরকে গভীরভাবে নাড়া দিয়ে যায়! যার আদর্শ আমাকে মানুষ হতে সাহায্য করছে। বেশ কিছু আশা,স্বপ্ন ,কাজ অপূর্ণ থেকে গেল আমার, সবাই আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন ।


- আবু জাহিদ মোঃ আবু জার গিফারী
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি 
কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ - ঢাকা